এস এম জাহিদ :: সম্প্রতি বরিশাল সদর উপজেলার চন্দ্রমোহন ইউনিয়নের টুমচর মাদ্রাসার দপ্তরি নিয়োগ করার জন্য ওই মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আব্দুল জলিল হাওলাদার সাড়ে ৯ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন যার সত্যতা পাওয়া গেলে কয়েকটি অনলাইন ও দৈনিক পত্রিকায় ঘুস গ্রহণ প্রসঙ্গে একটি নিউজ প্রকাশিত হয়।
কিন্তু একটি কুচক্রী মহল ওই আবদুল জলিল হাওলাদারের ছবির বদলে ষড়যন্ত্রমূলক বরিশাল ডায়মন্ড রেস্তোরাঁ মালিক ও বাঘিয়া আল আমিন কামিল মাদ্রাসার সহকারি শিক্ষক আবদুল জলিল মৃধার ছবি সাংবাদিকদের কাছে দিয়ে একটি বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেন।
এই টুমচর মাদ্রাসার ঘুষের নিউজের সাথে প্রকাশিত ছবিটি একটি কুচক্রী মহল আবদুল জলিল মৃধা হুজুরের মানসম্মান নষ্ট করার জন্য ষড়যন্ত্রমূলকভাবে রিপোর্টারের কাছে প্রদাণ করেন।
এব্যাপারে ডায়মন্ড রেস্তোরাঁ মালিক আব্দুল জলিল মৃধা হুজুর বলেন, আমি আমার জিবনে টুমচর কেরামতিয়া মাদ্রাসায় কোনদিন যাই নাই। কেন বা কারা আামার ক্ষতি চায় তাহাদের বিরুদ্ধে আমি অবশ্যই একশনে যাব।আল্লাহ তাআলা ওদের ক্ষমা করবেন না। টুমচর মাদ্রাসার ঘুষখোর আব্দুল জলিল হাওলাদারের সাথে প্রকাশিত ছবির আবদুল জলিল মৃধা হুজুরের কোন সম্পর্ক নাই।
হুজুরের মান সম্মান আল্লাহ তায়ালা অক্ষুন্ন রাখুন সেই কামনা করি।